বাচ্চাদের সবুজ পাতলা পায়খানা হলে করণীয়

বাচ্চাদের সবুজ পাতলা পায়খানা হলে করণীয়

বাচ্চাদের সবুজ পাতলা পায়খানা হলে করণীয়

বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা একটি সাধারণ সমস্যা, তবে এর রং সবুজ হলে অনেক বাবা-মা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন।

৫ মাসের বাচ্চাদের সবুজ পায়খানা কেন হয়

সবুজ পাতলা পায়খানা বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং এর সঠিক কারণ নির্ণয় ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

বাচ্চাদের সবুজ পাতলা পায়খানা হলে করণীয়

সবুজ পাতলা পায়খানার সম্ভাব্য কারণ:
শিশুদের সবুজ পাতলা পায়খানার কিছু সাধারণ কারণের মধ্যে রয়েছে:

৩ মাসের বাচ্চাদের সবুজ পায়খানা কেন হয়

খাবার: নতুন খাবার শুরু করলে বা মায়ের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের কারণে শিশুর মলের রং সবুজ হতে পারে।

বিশেষ করে সবুজ শাকসবজি বেশি খেলে এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

বাচ্চাদের সবুজ পাতলা পায়খানা কেন হয়

ফর্মুলা দুধ: কিছু ফর্মুলা দুধে থাকা উপাদান মলের রং পরিবর্তন করতে পারে।

জীবাণু সংক্রমণ: ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে ডায়রিয়া হলে মলের রং সবুজ হতে পারে।

১ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয়

বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি

বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয় কি

নবজাতক শিশুর বমি হলে করণীয়

জন্ডিস: নবজাতকের ক্ষেত্রে জন্ডিসের কারণে মলের রং সবুজ হতে পারে।

দ্রুত খাদ্যনালীর ট্রানজিট: কখনো কখনো খাবার খুব দ্রুত খাদ্যনালী দিয়ে গেলে হজম হওয়ার

পর্যাপ্ত সময় পায় না, ফলে মলের রং সবুজ থাকতে পারে।

বাচ্চাদের সবুজ পায়খানা হওয়ার কারণ কি

সবুজ পাতলা পায়খানা হলে করণীয়:
বাচ্চার সবুজ পাতলা পায়খানা হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত:

শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল দিন:ডায়রিয়ার কারণে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়।

বাচ্চাদের সবুজ পায়খানা হলে করণীয় কি

তাই শিশুকে বারবার বুকের দুধ (যদি বুকের দুধ খায়), ওরস্যালাইন (ORS) বা অন্যান্য তরল খাবার যেমন ডাবের জল, ভাতের জল দিন।

ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করুন: খেয়াল রাখুন শিশু পর্যাপ্ত প্রস্রাব করছে কিনা,

মুখ ও জিহ্বা শুকনো আছে কিনা, চামড়া ঢিলে হয়ে গেছে কিনা বা নিস্তেজ দেখাচ্ছে কিনা।

ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

খাবার চালিয়ে যান: যদি শিশু বুকের দুধ খায়, তবে তা বন্ধ করবেন না।

বাচ্চাদের সবুজ পায়খানা হলে কি করনীয়

অন্যান্য স্বাভাবিক খাবারও অল্প পরিমাণে দিতে থাকুন যা সহজে হজমযোগ্য।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন: জীবাণুর সংক্রমণ এড়াতে শিশুর ডায়াপার নিয়মিত পরিবর্তন করুন এবং ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিন।

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন:
নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি:

শিশুর বয়স ৬ মাসের কম হলে।
যদি শিশু একটানা কয়েক ঘণ্টার বেশি বমি করতে থাকে।

বাচ্চাদের সবুজ পায়খানা হলে করণীয় কি

মলের সাথে রক্ত ​​বের হয়।
শিশুর জ্বর থাকে।

শিশু ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ দেখায় (যেমন খুব কম প্রস্রাব করা, মুখ ও জিহ্বা শুকনো থাকা, নিস্তেজ ভাব)।

পাতলা পায়খানা ২-৩ দিনের বেশি স্থায়ী হয়।
সবুজ পাতলা পায়খানা সাধারণত গুরুতর কোনো সমস্যা না হলেও,

শিশুর স্বাস্থ্যের সুরক্ষার জন্য এর কারণ জানা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অনেক ক্ষেত্রেই জটিলতা এড়াতে সাহায্য করে।

 

সবুজ পাতলা পায়খানা হলে করণীয়

সবুজ পাতলা পায়খানা শিশুদের মধ্যে একটি সাধারণ ঘটনা এবং এর বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে।

অনেক ক্ষেত্রেই এটি উদ্বেগের কারণ না হলেও, কিছু ক্ষেত্রে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

করণীয়:

 শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল দিন:পাতলা পায়খানার কারণে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়,

যা ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে। তাই শিশুকে বারবার বুকের দুধ (যদি বুকের দুধ খায়),

ওরস্যালাইন (ORS), ডাবের জল, ভাতের জল বা অন্যান্য তরল খাবার অল্প অল্প করে দিন।

বাচ্চাদের পায়খানা সবুজ হয় কেন

 ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করুন: খেয়াল রাখুন শিশু পর্যাপ্ত প্রস্রাব করছে কিনা,

মুখ ও জিহ্বা শুকনো আছে কিনা, চামড়া ঢিলে হয়ে গেছে কিনা বা শিশু নিস্তেজ দেখাচ্ছে কিনা।

ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

 খাবার চালিয়ে যান: যদি শিশু বুকের দুধ খায়, তবে তা বন্ধ করবেন না।

অন্যান্য স্বাভাবিক খাবারও অল্প পরিমাণে দিতে থাকুন যা সহজে হজমযোগ্য (যেমন খিচুড়ি,

নরম ভাত, কলা)। জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না।

 পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন: জীবাণুর সংক্রমণ এড়াতে শিশুর ডায়াপার নিয়মিত

পরিবর্তন করুন এবং ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিন। মলত্যাগের পর শিশুর পশ্চাৎদেশ পরিষ্কার রাখুন।

 

 ধৈর্য ধরুন: অনেক সময় খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন বা হালকা সংক্রমণের কারণে সবুজ পাতলা

পায়খানা কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা জরুরি।

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন:

নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি:

শিশুর বয়স ৬ মাসের কম হলে।

যদি শিশু একটানা কয়েক ঘণ্টার বেশি বমি করতে থাকে।

সবুজ পায়খানা কি বাচ্চার শর্দির লক্ষণ

 যদি মলের সাথে রক্ত বের হয়।

 শিশুর জ্বর থাকে (>100.4^\circ F বা 38^\circ C)।

 শিশু ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ দেখায় (যেমন খুব কম প্রস্রাব করা, মুখ ও জিহ্বা শুকনো থাকা, নিস্তেজ ভাব, চোখের কোটর দেবে যাওয়া)।

 পাতলা পায়খানা ২-৩ দিনের বেশি স্থায়ী হয়।

 যদি শিশুর পেটে খুব ব্যথা হয় বা পেট ফুলে থাকে।

 যদি শিশু খেতে না চায় বা খুব দুর্বল দেখায়।

সবুজ পাতলা পায়খানা সাধারণত গুরুতর কোনো সমস্যা না হলেও, শিশুর স্বাস্থ্যের সুরক্ষার জন্য এর কারণ জানা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ

নেওয়া উচিত। কোনো রকম দ্বিধা হলে বা শিশুর অবস্থা খারাপ মনে হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Check Also

বাচ্চা খেতে না চাইলে করনীয়

বাচ্চা খেতে না চাইলে করনীয়

বাচ্চা খেতে না চাইলে করনীয়   আপনার বাচ্চা কিছুই খেতে না চাইলে একজন শিশু বিশেষজ্ঞের …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *